০৬:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতিষ্ঠাতার স্বীকৃতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা, দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নামফলক পুনরায় উন্মোচন করা হয়েছে। সম্প্রতি “জুলাই গণঅভ্যুত্থান”-এর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ ফলকটি আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এর আগেও বিশ্ববিদ্যালয়ের মূলফটকে বেগম খালেদা জিয়ার নাম ছিল। কিন্তু একপর্যায়ে তা সরিয়ে ফেলা হয়। বিভিন্ন মহলের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ সরকার ইতিহাস বিকৃতির অংশ হিসেবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার অবদান আড়াল করার চেষ্টা চালিয়েছিল।

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান”-এর পর রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে পরিবর্তন আসায় এবং ছাত্র-জনতার দাবির প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পুনরায় নামফলকটি স্থাপন করে। এতে লেখা রয়েছে “জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা: বেগম খালেদা জিয়া, সাবেক প্রধানমন্ত্রী।”

এ ঘটনায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো স্বাগত জানিয়ে বলেছে, সত্য কখনো চাপা থাকেনা, অবশেষে ইতিহাস তার প্রকৃত স্থান ফিরে পেয়েছে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতিষ্ঠাতার স্বীকৃতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতিষ্ঠাতার স্বীকৃতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা

০২:০৩:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা, দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নামফলক পুনরায় উন্মোচন করা হয়েছে। সম্প্রতি “জুলাই গণঅভ্যুত্থান”-এর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ ফলকটি আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এর আগেও বিশ্ববিদ্যালয়ের মূলফটকে বেগম খালেদা জিয়ার নাম ছিল। কিন্তু একপর্যায়ে তা সরিয়ে ফেলা হয়। বিভিন্ন মহলের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ সরকার ইতিহাস বিকৃতির অংশ হিসেবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে বেগম খালেদা জিয়ার অবদান আড়াল করার চেষ্টা চালিয়েছিল।

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান”-এর পর রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে পরিবর্তন আসায় এবং ছাত্র-জনতার দাবির প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পুনরায় নামফলকটি স্থাপন করে। এতে লেখা রয়েছে “জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা: বেগম খালেদা জিয়া, সাবেক প্রধানমন্ত্রী।”

এ ঘটনায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো স্বাগত জানিয়ে বলেছে, সত্য কখনো চাপা থাকেনা, অবশেষে ইতিহাস তার প্রকৃত স্থান ফিরে পেয়েছে।